শিরোনাম :
দাঁতমন্ডল গ্রামের ডাকাত গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশনে মহানগর এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত—— কোরআন ওয়াস সুন্নাহ মাদ্রাসার উদ্যোগে শ্রীপুরে হাফেজ ছাএদের পাগড়ী প্রদান——- নবীনগরে ধর্ষকদের ফাঁসির বিক্ষোভ মিছিল *ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পেট্রোবাংলার মধ্যে কর্পোরেট স্বাস্থ্যচুক্তি* নাসিরনগর ধরমন্ডলের ইয়াবা সম্রাট গ্রেপ্তার বদলি বাণিজ্য সহ দালালদের দৌরাত্ম আওয়ামী নেতাদের দখলে নবীনগরের স্থানীয় প্রশাসন অভিযোগ ছাত্র-জনতার। বাবার সম্পত্তি ফিরে পেতে মেয়ের সংবাদ সম্মেলন ফ্লোরেন্সে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সন্তান আমেরিকান প্রবাসী ছাত্রনেতা আরিফুর রহমানকে বাঙালি কমিউনিটির সংবর্ধনা মাদ্রাসার শিক্ষক কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে গ্রেপ্তার!
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন

নাসিরনগর উপজেলায় ৩ ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি ও পুকুর খননের অভিযোগ।

প্রতিনিধির নাম / ৭০৫ বার
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪

মিহির দেব , ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ন ইউনিয়নের ব্রাহ্মণসাশন এলাকায় তিন ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করার ও পুকুরখননের অভিযোগ উঠেছে তিন ব্যাক্তির বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগীরা এই বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে গত ১০ মার্চ রোববার জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অভিযোগ করেন।
আজ সোমবার ১১ মার্চ নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার( ভূমি) বরাবর প্রতিকার চেয়ে দুটি অভিযোগ করেছেন। অভিযোগকারীরা হলেন, ব্রাহ্মণসাশন এলাকার আব্দুল মালেক এর ছেলে নওয়াব খা, নুরপুর এলাকার আসলাম উদ্দিনের ছেলে রওশন আলী।
সরেজমিন ঘুরে ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গোকর্ণ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ব্রাহ্মণসাশন হালদারের উত্তর পার্শ্বের ১২ – ১৪ একর ধানী ফসলি জমির মাটি ড্রেজার দিয়ে কেটে বিক্রি করছেন তিন ব্যাক্তি। তারা হলেন, ব্রাহ্মণসাশন এলাকার বরজু মিয়া’র ছেলে আলী মিয়া, ইশান আলী’র ছেলে মঞ্জু মোল্লা, নূরপুর এলাকার মোহন উদ্দিনের ছেলে মোসলে উদ্দিন।
স্থানীয় কৃষকরা বলেন ওই পুকুর দেওয়ার কারণে কমপক্ষে এক কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে আমাদের জমির ফসল গড়ে তুলতে হবে,আরো বলেন ওই মাঠে কমপক্ষে ৫০০০ বিঘা জমি আছে, গত পাঁচ বছরের ও বন্যার পানি উঠে নাই, এগুলো তিন ফসলি জমি ।
এলাকার মেম্বার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা মাটি কাটতে বাধা দিলে তারা কোন কথাই শুনে না। এছাড়া ওই তিন ব্যাক্তি বলেন প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই মাটি কাটা হচ্ছে।
ভুক্তভোগীরা আরও বলেন, এভাবে ফসলি জমির মাটি ড্রেজার দিয়ে কেটে অন্যত্র বিক্রি করা হলে আমরা জমিতে ফসল উৎপাদন করতে পারবো না। আমরা এই অবৈধভাবে ফসলি জমির মাটি কেটে যেন আর বিক্রি না করতে পারে এই জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
গোকর্ণ ইউনিয়ন সহকারী কমিশনার ভূমি বলেন বাধা দেওয়ার শর্তেও বাদা অমান্য করে রাতের আঁধারে মাঠি কাটেন, আরো বলেন যে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিষয়টা জানিয়েছি।


এ জাতীয় আরো সংবাদ