শিরোনাম :
শিক্ষকের উপর হামলার প্রতিবাদে নাসির নগরে মানববন্ধন সেবাই ধর্ম এ মানসিকতাই বড় হতে হবে—– প্রেস বিজ্ঞপ্তি নাসিরনগরের এর জাবেদ ডাকাত গ্রেপ্তার। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা রোভারের ডি,এস,আর এম ওয়ার্কশপ ও প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত—— স্কাউটিংয়ের মূলনীতি সেবার মাধ্যমে নিজেদের চরিত্র গঠন । নাসিরনগর থানায় সদ্য যোগদানকৃত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শফিকুল ইসলামের প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ সহ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়। নাসিরনগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ জালাল মিয়া গ্রেফতার। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ প্রেসনোট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন

নাসিরনগর উপজেলায় ৩ ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি ও পুকুর খননের অভিযোগ।

প্রতিনিধির নাম / ৪৬৭ বার
আপডেট : রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪

মিহির কুমার দেব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঃব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ন ইউনিয়নের ব্রাহ্মণসাশন এলাকায় তিন ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করার ও পুকুরখননের অভিযোগ উঠেছে তিন ব্যাক্তির বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগীরা এই বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে গত ১০ মার্চ রোববার জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অভিযোগ করেন।
আজ সোমবার ১১ মার্চ নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার( ভূমি) বরাবর প্রতিকার চেয়ে দুটি অভিযোগ করেছেন। অভিযোগকারীরা হলেন, ব্রাহ্মণসাশন এলাকার আব্দুল মালেক এর ছেলে নওয়াব খা, নুরপুর এলাকার আসলাম উদ্দিনের ছেলে রওশন আলী।

সরেজমিন ঘুরে ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গোকর্ণ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ব্রাহ্মণসাশন হালদারের উত্তর পার্শ্বের ১২ – ১৪ একর ধানী ফসলি জমির মাটি ড্রেজার দিয়ে কেটে বিক্রি করছেন তিন ব্যাক্তি। তারা হলেন, ব্রাহ্মণসাশন এলাকার বরজু মিয়া’র ছেলে আলী মিয়া, ইশান আলী’র ছেলে মঞ্জু মোল্লা, নূরপুর এলাকার মোহন উদ্দিনের ছেলে মোসলে উদ্দিন।

স্থানীয় কৃষকরা বলেন ওই পুকুর দেওয়ার কারণে কমপক্ষে এক কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে আমাদের জমির ফসল গড়ে তুলতে হবে,আরো বলেন ওই মাঠে কমপক্ষে ৫০০০ বিঘা জমি আছে, গত পাঁচ বছরের ও বন্যার পানি উঠে নাই, এগুলো তিন ফসলি জমি ।

এলাকার মেম্বার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা মাটি কাটতে বাধা দিলে তারা কোন কথাই শুনে না। এছাড়া ওই তিন ব্যাক্তি বলেন প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই মাটি কাটা হচ্ছে।

ভুক্তভোগীরা আরও বলেন, এভাবে ফসলি জমির মাটি ড্রেজার দিয়ে কেটে অন্যত্র বিক্রি করা হলে আমরা জমিতে ফসল উৎপাদন করতে পারবো না। আমরা এই অবৈধভাবে ফসলি জমির মাটি কেটে যেন আর বিক্রি না করতে পারে এই জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

গোকর্ণ ইউনিয়ন সহকারী কমিশনার ভূমি বলেন বাধা দেওয়ার শর্তেও বাদা অমান্য করে রাতের আঁধারে মাঠি কাটেন, আরো বলেন যে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিষয়টা জানিয়েছি।


এ জাতীয় আরো সংবাদ