সঞ্জীব ভট্টাচার্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঃকিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ইকবাল রিপনের ঈদ সালামিতে হাসি ফুটেছে ফ্যাসিষ্ট সরকারের পালিয়ে থাকা শত শত নেতা কর্মীদের আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে কাজী ফিরোজ রশিদের বিয়াই পরিচয়ে অল্পদিনেই প্রচুর অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন ইকবাল রিপন। অনুসন্ধানে জানা যায় তার বাড়ি পাকুন্দিয়া উপজেলার মঙ্গলবাড়িয়া গ্রামে সে ছাত্র রাজনীতির পর পরেই পারিবারিক অসচ্ছলতা কারনে লেবার ভীসায় মালয়েশিয়া চলে যান এবং ৪/৫ বছর বিদেশ করার পর সুবিধা না করতে পারায় দেশে চলে আসেন। দেশে এসে এক আমেরিকান প্রবাসির স্ত্রী র সাথে পরকীয়ার লিপ্ত হয় এক পর্ষায়ে বিষয়টি সামাজিক ভাবে জানাজানি হলে মহিলা প্রচুর পরিমাণ অর্থ সম্পদ ও আগের স্বামীর দেওয়া তার নামে ঢাকা জিগাতলা ৪ শতাংশ জমির উপর তিনতলা একটি বাড়ি লিখে দেওয়ার শর্তে বিবাহ করে।এর পর অনেক বছর আর এলাকায় আসেন না এমনকি পরিবারের কারো সাথে কোন সম্পর্ক পর্ষন্ত রাখেননি। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর হঠাৎ করেই সমাজসেবক হিসাবে এলাকায় আগমন ঘটে ইকবাল রিপনের তার স্ত্রী ‘র আগের স্বামীর মেয়ের বিয়ে হয় কাজী ফিরোজ রশিদের ছেলের সাথে আর সেই সূত্র ধরে নিজেকে কাজী ফিরোজ রশিদের বিয়াই পরিচয়ে সারাদেশ থেকে মানুষের কাছ থেকে টাকা আত্মসাৎ করে অটল সম্পদের মালিক হয়েছেন।স্থানীয় এক আওয়ামী লীগের নেতার সাথে কথা বললে উনি বলেন যে দলের খারাপ সময়ে উনি আমাদের খূঁজখবর নিচ্ছেন আর্থিকভাবে সহায়তা করছেন সামনে মেয়র নির্বাচন করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে শুনা যায়। এই বিষয়ে পাকুন্দীয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে কথা বললে উনি জানান যে বিষয়টি আরো আগেই আমি অবগত আছি বেশ কয়েটা পেপারে তার বিষয়ে নিউজ হয়েছে সঠিক অবস্থান নিশ্চিত করতে না পারায় সে ধরা ছুঁয়ার বাহিরে আছে তবে শুনেছি চট্টগ্রাম এক ব্যবসায়ির ছত্রছায়ায় থাকে সঠিক অবস্থান নিশ্চিত হলে অবশ্যই এই প্রতারক কে গ্রেফতার করা হবে ।