সঞ্জিব ভট্টাচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঃ প্রকৃতি আর শিল্পের সাথে অসাধারণ সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে শ্রীপুর—–
এই ব্যস্ততম শিল্প বিপ্লবের এর এলাকায়
নীরবতায় চলছে লক্ষ্য শ্রমিকের কর্মযজ্ঞ
যা যুক্ত হচ্ছে বৈদেশিক আয়ের উৎসের
কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে। আর তাই সরকার সব সময় সচেষ্ট থাকেন , এই শিল্প বিপ্লব এলাকায় আইন শৃঙ্খলা যেন সুষ্ট ভাবে বজায় থাকে। আমরা আইন-শৃঙ্খলা বিষয় নিয়ে ভীষণ আগ্রহে কথা বলতে গেলাম
শ্রীপুর থানার অতি সম্প্রতি পদয়ান রত
চৌকস আফিসার ইনচার্জ ম বারিক
সাহেবের সাথে, উল্লেখ যে উনার সাথে চায়ের আড্ডায় জমে উঠে দপ্তরী কাজ
এবং আমাদের বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ,
একই সাথে আগ্রহ ভরে , এলাকার জনগণের ঝামেলা সামলাচ্ছেন সমানভাবে। আমাদের সাথে কথা বলছিলেন অফিসার ইনচার্জ মহম্মদ আব্দুল বারিক, পিপিএম
উনার কন্ঠে ছিল, মাদকের বিরুদ্ধে কঠোরতার সর্বোচ্চ উচ্চারণ, উনি বলেন
আমাকে এই শিল্পাঞ্চলের আইন-শৃঙ্খলাকে সমুন্নত রাখতে এবং এই যুব সমাজ কে অবক্ষয় থেকে মুক্ত করতে,
আমার আইজিপি মহোদয়ের রেঞ্জ ডিআইজি স্যার এবং মাননীয় পুলিশ সুপার মহোদয় তাদের দিক নির্দেশনায়
অএ শ্রীপুর এলাকা থেকে মাদক নির্মূল
আমার একমাত্র অঙ্গীকার। ঠিক তার কিছু সময় পর আমরা দেখলাম উনার চেম্বারে
এক ভুক্তভোগী মাদক সেবনকারি দ্বারা আক্রান্ত, মামলা দায়ের করার জন্য অফিসার ইনচার্জ মহম্মদ আব্দুল বারিক, পিপিএম এর শরণাপন্ন হলেন,
এবং তিনি তাৎক্ষণিক নির্দেশ প্রদান করলেন যে
উক্ত আসামিকে গ্রেফতার করে, আইনের আওতায় আনার জন্য এবং তার টিম যথারীতি বেরিয়ে উক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার
করার যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণ করেন।
উনি বলেন আমি এই থানায় যোগদান করলাম মাত্র দেড় মাস হল , আমরা
এই এলাকায় মাদক সেবী মাদক, বিক্রেতা মাদকের ডিলারদের প্রতি সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে তাদের নির্মূল করা আমার
একমাত্র লক্ষ্য , তিনি এই অত্র এরিয়ার
সম্ভাব্য মাদকের সাথে জড়িতদের তালিকা তৈরি করেছেন এবং তা নিয়ে সর্বোচ্চ
সোচ্চার——-।
অফিসার ইনচার্জ মহম্মদ আব্দুল বারিক, পিপিএম আমাদের বলেন, উনি যোগদানের দিন পরে এক মাদক সেবি , মাদকদ্রব্য কেনার জন্য, পরিবারের স্বর্ণ অলংকার বিক্রি করে আরেক ডিলারের কাছ থেকে মাদকদ্রব্য ক্রয় করেন এবং
অফিসার ইনচার্জ মহম্মদ আব্দুল বারিক, পিপিএম তার চতুরতায় শ্রীপুরের ইউনো মহোদয় সহ উক্ত অপরাধীদের সাজা প্রদান করেন, উনি আমাদের দৃঢ়তার সাথে
বলেন , কিছুদিন পর এলাকার লোকজন
মাদক সেবনকারী এবং বিক্রেতা কারীদের
জন্য দুঃস্বপ্নময় এলাকা হিসেবে চিহ্নিত হবে শ্রীপুর, আমার এই অভিযান প্রতিনিয়ত চলমান থাকবে। আমি চাই
এই শিল্পাঞ্চল থাকবে অর্থনৈতিক প্রাণ চাঞ্চলের চারণভূমি । উনি বলেন যেহেতু
এটি একটি শিল্পাঞ্চল আসন্ন ঈদুল আযহা সামনে রেখে, আমি বিভিন্ন শ্রমিক এবং মালিকদের সাথে কথা বলে তাদের ছুটি বেতন যথাসময়ে হস্তান্তরের জন্য সার্বিকভাবে মনিটরিং করছি যেন সবাই
হাসিমুখে আগামী ঈদুল আযহা পালন করতে পারেন এবং আমি সবসময় এলাকার শান্ত শৃঙ্খলার জন্য এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় এই শ্রীপুর কে নিয়ে যেতে চাই নতুন উচ্চতায়।