শিরোনাম :
প্রদীপ কুমার রায় উপজেলা পরিষদ নিবার্চন থেকে সরে দাঁড়ালেন। ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় দায়ে প্রাণ গেল এক যুবকের । নাসিরনগরে এন আর ভবনে কৃষকলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল । নাসিরনগরে সেপটি ট্যাংকি থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার।  ধান কাটা নিয়ে সংঘর্ষে সরাইল একজন নিহত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করতে গিয়ে একজন বৃদ্ধ রোগীকে দেখে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন এমপি । ধরমন্ডল ইউনিয়নে সূর্যতরুণ সমাজ কল্যাণ সংস্থা(সূসকস) এর উদ্যোগে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ। বাসকপ নবীনগর শাখার উদ্যোগে আলোচনাসভা ও ইফতার মাহফিল নাসিরনগর থানা ধরমন্ডল ইউনিয়ন থেকে ২৭ টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার নাসিরনগর উপজেলায় ৩ ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি ও পুকুর খননের অভিযোগ।
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৮:০০ পূর্বাহ্ন

নাসিরনগর উপজেলায় ৩ ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি ও পুকুর খননের অভিযোগ।

প্রতিনিধির নাম / ৬৮ বার
আপডেট : রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪

মিহির কুমার দেব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঃব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ন ইউনিয়নের ব্রাহ্মণসাশন এলাকায় তিন ফসলি ধানী জমির মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করার ও পুকুরখননের অভিযোগ উঠেছে তিন ব্যাক্তির বিরুদ্ধে।
ভুক্তভোগীরা এই বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে গত ১০ মার্চ রোববার জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অভিযোগ করেন।
আজ সোমবার ১১ মার্চ নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার( ভূমি) বরাবর প্রতিকার চেয়ে দুটি অভিযোগ করেছেন। অভিযোগকারীরা হলেন, ব্রাহ্মণসাশন এলাকার আব্দুল মালেক এর ছেলে নওয়াব খা, নুরপুর এলাকার আসলাম উদ্দিনের ছেলে রওশন আলী।

সরেজমিন ঘুরে ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গোকর্ণ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ব্রাহ্মণসাশন হালদারের উত্তর পার্শ্বের ১২ – ১৪ একর ধানী ফসলি জমির মাটি ড্রেজার দিয়ে কেটে বিক্রি করছেন তিন ব্যাক্তি। তারা হলেন, ব্রাহ্মণসাশন এলাকার বরজু মিয়া’র ছেলে আলী মিয়া, ইশান আলী’র ছেলে মঞ্জু মোল্লা, নূরপুর এলাকার মোহন উদ্দিনের ছেলে মোসলে উদ্দিন।

স্থানীয় কৃষকরা বলেন ওই পুকুর দেওয়ার কারণে কমপক্ষে এক কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে আমাদের জমির ফসল গড়ে তুলতে হবে,আরো বলেন ওই মাঠে কমপক্ষে ৫০০০ বিঘা জমি আছে, গত পাঁচ বছরের ও বন্যার পানি উঠে নাই, এগুলো তিন ফসলি জমি ।

এলাকার মেম্বার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা মাটি কাটতে বাধা দিলে তারা কোন কথাই শুনে না। এছাড়া ওই তিন ব্যাক্তি বলেন প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই মাটি কাটা হচ্ছে।

ভুক্তভোগীরা আরও বলেন, এভাবে ফসলি জমির মাটি ড্রেজার দিয়ে কেটে অন্যত্র বিক্রি করা হলে আমরা জমিতে ফসল উৎপাদন করতে পারবো না। আমরা এই অবৈধভাবে ফসলি জমির মাটি কেটে যেন আর বিক্রি না করতে পারে এই জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

গোকর্ণ ইউনিয়ন সহকারী কমিশনার ভূমি বলেন বাধা দেওয়ার শর্তেও বাদা অমান্য করে রাতের আঁধারে মাঠি কাটেন, আরো বলেন যে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিষয়টা জানিয়েছি।


এ জাতীয় আরো সংবাদ